আইপিএল দাম দর
গুজরাট, মুম্বইয়ের মধ্যে রাবাডাকে নিয়ে লড়াই। আপাতত দ্বিমুখী লড়াই। ৮ কোটি পার। প্রোটিয়া পেসারের জন্য আরসিবি নিলামে ফিরল। ১০ কোটি পার। ত্রিমুখী লড়াই। ১০.৫০ আরসিবি। ১০.৭৫ গুজরাট। ১০.৭৫ কোটিতে রাবাডাকে নিল গুজরাট। তবে আরটিএম ব্যবহার করবে না পঞ্জাব। ফলে গুজরাট টাইটান্সে রাবাডা।
দেড় কোটি বেস প্রাইসের রাচিন রবীন্দ্র জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও পঞ্জাব। ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় চেন্নাই লড়াই থেকে সরে এসেও আরটিএম ব্যবহারের আগ্রহ দেখায়। পঞ্জাব ৪ কোটি টাকার চূড়ান্ত দর হাঁকে রবীন্দ্রর জন্য। চেন্নাই আরটিএম ব্যবহার করে ৪ কোটিতে রাচিনকে দলে ফেরায়।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের হার্ষাল প্যাটেলের জন্য দর হাঁকে গুজরাট ও হায়দরাবাদ। ৬ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় হায়দরাবাদ হার্ষালকে দলে নিয়েছিল প্রায়। তবে পঞ্জাব আরটিএম ব্যবহার করতে আগ্রহ দেখায়। হায়দরাবাদ হার্ষালের জন্য ৮ কোটির চূড়ান্ত দর হাঁকে। পঞ্জাব তাদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। ফলে ৮ কোটি টাকায় হায়দরাবাদে যোগ দেন হার্ষাল।
৭৫ লক্ষ টাকা বেস প্রাইসের রাহুল ত্রিপাঠীর জন্য শুরুতে দর হাঁকে চেন্নাই। লড়াইয়ে যোগ দেয় কলকাতা। শেষমেশ কলকাতা হাল ছাড়লে ৩ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় রাহুল ত্রিপাঠীকে দলে নেয় চেন্নাই। ২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের ডেভিড ওয়ার্নার অবিক্রিত থাকেন।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের এডেন মার্করামকে বেস প্রাইসে দলে নেয় লখনউ সুপার জায়ান্ট। ২ কোটি বেস প্রাইসের ডেভন কনওয়ের জন্য দর হাঁকে পঞ্জাব ও চেন্নাই। শেষমেশ ৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় কনওয়েকে দলে নেয় চেন্নাই সুপার কিংস।
ঋষভ পন্তকে দলে নেওয়া প্রসঙ্গে লখনউ সুপার জায়ান্টসের মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা ছিল পন্তকে দলে নেওয়ার। আমরা ওর জন্য ২৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিলাম। ২৭ একটু বেশি হয়ে গিয়েছে। তবে ওর মতো ক্রিকেটারের জন্য বাড়তি খরচ করাই যায়। ও দুর্দান্ত ক্রিকেটার। ম্যাচ উইনার।’