বরাবরের মতো শুভশ্রী রাজকে দেখা গেল এবারেও নিজেদের পুজোয় একসঙ্গে বসতে। শুভশ্রীর পরনে নীল রঙের শাড়ি, সঙ্গে রাজ পড়েছেন নীল রঙের পাঞ্জাবি। রাজ এবং শুভশ্রীর পুজোয় টলিপাড়ার অনেকেই আসেন। শুধু তাই নয়, এই পুজোটা ইন্ডাস্ট্রির একরকম রি ইউনিয়ন হিসেবেই পরিচিত। ২০১০ সাল থেকে রাজ পুজো শুরু করেছেন। তারপর থেকেই প্রতিবছর দেখা যায় অনেককেই। এবারও ব্যতিক্রম না।
রাজ-শুভশ্রীর প্রযোজনা সংস্থার পুজো বলে কথা। আমন্ত্রিতদের তালিকা যে বেশ দীর্ঘ হবে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কৌশানি মুখোপাধ্যায় এবং বনি সেনগুপ্তকে এখানে বাগদেবীর আরাধনায় মাতেন। রাজ-শুভশ্রীর সঙ্গে অঞ্জলি দেন তাঁরা। কৌশানির পরনে ছিল হলুদ শাড়ি। টলিপাড়ার সদ্য বিবাহিত জুটি আদৃত ও কৌশাম্বিও সরস্বতী পুজোয় অংশ নেন। আবির চট্টোপাধ্যায়ও বাগদেবীর আরাধনায় মাতেন তিনি।
অন্যদিকে বিয়ের পর শোভনের বাড়ির সরস্বতী পুজো নিজে হাতে সামলালেন সোহিনী। সকাল থেকেই তাঁর ব্যস্ততা ছিল তুঙ্গে। পরনে সাদা গোলাপী শাড়ি, একদম বাড়ির বউ হয়েই সেদিন পুজোর আয়োজন করলেন। সঙ্গে মায়ের আরাধনায় গান গাইলেন শোভন। শোভন যেহেতু গানের মানুষ তাই তাঁর বেলুড়ের বাড়িতে যে দারুণ আয়োজনে জমজমাট পুজো হবে, সেটাই স্বাভাবিক। উল্লেখ্য, পুজোর সঙ্গে সঙ্গে আড্ডাও জমে উঠেছে দেদার।
অন্যদিকে, রাজের বাড়ির পুজোয় সস্ত্রীক দেখা গেল আদৃত রায়কেও। অন্যদিকে দেবী আরাধনায় ব্যস্ত নৃত্যশিল্পী ইন্দ্রানী দত্ত। মেয়ে রাজনন্দিনীকে সঙ্গে নিয়ে পুজোর কাজে বসলেন তিনি।